সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় অনেকের পছন্দের পণ্য এখন ট্যাবলেট পিসি। ল্যাপটপের মত এখন ট্যাবে প্রায় সব কাজই করে নেয়া যায়। বাজারে এখন বিভিন্ন নামিদামি ব্র্যান্ডের আর্কষণীয় মডেলের আধুনিক ট্যাব পাওয়া যায়। তাই কেনার আগে কোন মডেলটা নিলে ভাল হবে তা নিয়ে অনেকেই পড়েন বিপাকে।
কাজের ধরণ ও প্রয়োজনীয়তা মাথায় রেখে কোন ট্যাব কেনা উচিত যা অনেকেই বুঝতে পারেন না। তাহলে এখন জেনে নেয়া যাক ট্যাব কেনার আগে কোন কোন বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে।
ট্যাবের ফিচার : যে ফিচার কাজে লাগবে ট্যাবে সেটি আছে কিনা তা দেখে নিন। এছাড়া ল্যাপটপের বিকল্প হিসেবে ব্যবহারের জন্য মিড রেঞ্জের ট্যাব কিনতে পারেন। বাচ্চাদের জন্য নিতে পারেন লো-কনফিগারেশনের ট্যাব।
পেন : ট্যাবলেট পেন এখন শুধুমাত্র পেয়েন্টিংয়ের কাজের জন্যই ব্যবহার করা হয় না। হাতে লিখে এবং এঁকেও অনেক কাজ করা যায়। পেন সাপোর্ট করবে এমন ধরণের ট্যাবলেট কিনলে গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা সুবিধা পাবেন। ফলে তারা যে কোনো ডিজাইন এঁকে ট্যাবে সেইভ করতে পারবেন।
ডিটাচেবল কিবোর্ড : যারা লেখালেখির কাজ করেন তারা ট্যাবে কিবোর্ডও যোগ করতে পারেন। এতে করে সহজে লেখালেখি করা যাবে। ট্যাবেও পাবেন ল্যাপটপের আকৃতি।
ব্যবহারের ধরন : কাজের ধরনের উপর নির্ভর করবে স্ক্রিন সাইজের গুরুত্ব। বড় স্ক্রিন, বেশি র্যাম ও স্টোরেজ এর ক্ষেত্রে টাকা বেশি খরচ করতে হবে। গেম খেলার জন্য ট্যাব কিনতে চাইলে স্টোরেজ ৬৪ গিগাবাইট থেকে এক টেরাবাইটের মধ্যে থাকতে হবে।