ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডে ৩৫ লাখ টাকার পুরস্কার পেলেন ৫৯ বিজয়ী

প্রকাশ: শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০২৪
Image
news-banner
  ছবি:
বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল, শিল্পকলা এবং গণিত বিষয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রথমবারে অনুষ্ঠিত ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াড ২০২৩-এর ফাইনালে ৩৫ লাখ টাকার বেশি পুরস্কার জিতেছেন মোট ৫৯ জন বিজয়ী।

শনিবার (৬ জুলাই) জাতীয় জাদুঘরে অনুষ্ঠিত সমাপনী ও গ্র্যান্ড ফিনালে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী এবং ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ডা. দীপু মনি।

সমাপনী অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মাঝে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য দেন ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ও বুয়েটের সম্মানিত প্রো-ভিসি অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খান, অলিম্পিয়াডের উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল ও ই-জেনারেশন পিএলসির চেয়ারম্যান শামিম আহসান।

ন্যাশনাল স্টিম অলিম্পিয়াডের আহ্বায়ক ও প্রধান উপদেষ্টা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ অ্যাডভোকেট সানজিদা খানম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এস এম মাসুদ কামাল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. সত্যপ্রসাদ মজুমদার, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ, আইসিটি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিস (বেসিস)-এর প্রেসিডেন্ট রাসেল টি আহমেদ, এডিএন গ্রুপের চেয়ারম্যান আসিফ মাহমুদ, আইসিটি বিভাগের মহাপরিচালক মোস্তফা কামাল এবং প্রাইম ব্যাংক-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও হাসান ও রশিদ।

আয়োজনে সহযোগী প্রতিষ্ঠান ছিলো এডিএন গ্রুপ, ডেল টেকনোলজিস, প্রাইম ব্যাংক, সিনকোস ইঞ্জিনিয়ারিং, পিপলএনটেক, আইজুম, ইজেনারেশন, প্রাইম ইউনিভার্সিটি, ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটি, ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি।

আয়োজকরা জানান, এ অলিম্পিয়াডে ছয়টি ভিন্নভিন্ন লেভেলের শিক্ষার্থীরা মোট আটটি বিভাগে কোনো রেজিস্ট্রেশন ফি ছাড়াই অংশ নেন। সারা বাংলাদেশে ৩১০টি স্কুল, ৬১টি বিশ্ববিদ্যালয়, ১৩২টি কলেজ, ২২টি পলিটেকনিক প্রতিষ্ঠান এবং ২৫টি মাদরাসা থেকে কুইজ এবং প্রোজেক্টেনিবন্ধিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৫ লাখ ৭১ হাজার ৯৭৬ জন। কুইজ নিবন্ধনের সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৭৪৯।

প্রোজেক্টের জন্য নিবন্ধন সংখ্যা ছিল ২২২৭ এবং ৫৩ জন মেন্টর এবং বিচারক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া সারা দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩০টি ক্লাব, ২৯০ জন ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর এবং ৪৭০৯ জন ভলান্টিয়ার প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে এ অলিম্পিয়াডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

Leave Your Comments