‘মিলন সাধনা: অন্তর্ভুক্তি ও সংহতি’ এই মূলসুরের আলোকে মথুরাপুর ধর্মপল্লীতে ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হয় ধর্মপল্লীর বার্ষিক পালকীয় কর্মশালা। এতে ধর্মপল্লীর বিভিন্ন গ্রামের সর্বমোট ১০৩ জন খ্রিস্টভক্ত অংশগ্রহণ করেন।
প্রার্থনা, উদ্বোধন নৃত্য ও পাল-পুরোহিত শিশির নাতালে গ্রেগরীর শুভেচ্ছা বক্তব্যের মধ্য দিয়ে কর্মশালা শুরু হয়। এরপর ফাদার দিলীপ এস কস্তা ‘মিলন সাধনা’ সম্পর্কে এবং ফাদার সুশীল লুইস পেরেরা ‘অন্তর্ভুক্তি ও সংহতি’ সম্পর্কে সহভাগিতা করেন।
ফাদার দিলীপ এস কস্তা বলেন, ‘সিনোডাল মণ্ডলীতে সকলের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে মিলন সাধনার গুরুত্ব অপরিসীম। সকলে মিলে মিলনধর্মী মণ্ডলী গঠনের কাজে তাই সবাইকেই এগিয়ে আসতে হবে।’
অন্যদিকে, ফাদার সুশীল লুইস পেরেরা বলেন, ‘মিলনধর্মী মণ্ডলীতে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতের জন্য অন্তর্ভুক্তি ও সংহতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিবার, সমাজ ও মণ্ডলীর কাজে কাউকেই বাদ দেয়া যাবে না। সকলকে নিয়েই একসাথে পথ চলতে হবে।’
গ্রামভিত্তিক দলীয় আলোচনা, দলীয় আলোচনার রিপোর্ট পেশ, উন্মুক্ত আলোচনা-সহভাগিতা, পাল-পুরোহিতের ধন্যবাদমূলক বক্তব্য এবং সকলে একসাথে মধ্যাহ্ন ভোজে অংশগ্রহণের মাধ্যমে পালকীয় কর্মশালা সমাপ্ত হয়।
রিপোর্টার : ফাদার উত্তম রোজারিও