জিমেইল ব্যবহারকারীদের টার্গেট করে নতুন প্রতারণার কৌশল, কীভাবে রক্ষা করবেন নিজেকে?
প্রকাশ: বুধবার, ২১ মে, ২০২৫
টেকভয়েস২৪ ডেস্ক
ছবি:
সংগৃহীত
বর্তমান সময়ে প্রযুক্তি যেমন আমাদের জীবনকে সহজ করে দিয়েছে, তেমনি সাইবার অপরাধীরাও সুযোগ নিচ্ছে সেই প্রযুক্তির ঘাটতিকে কাজে লাগিয়ে। সম্প্রতি জিমেইল ব্যবহারকারীদের টার্গেট করে একটি নতুন প্রতারণার কৌশল সামনে এসেছে, যা ইতোমধ্যেই অনেকের গুগল অ্যাকাউন্টকে ঝুঁকির মুখে ফেলেছে।
কীভাবে প্রতারণা চলছে?
এই প্রতারণার শুরুটা হয় এক ভুয়া ই-মেইল দিয়ে। প্রথমে ব্যবহারকারীদের কাছে এমন একটি ই-মেইল পাঠানো হয়, যার ভাষা হুবহু গুগলের নিরাপত্তা সতর্কবার্তার মতো। অনেকেই সেটিকে সত্যি ধরে নিয়ে চিন্তা না করেই ই-মেইলে চাওয়া ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে দেন।
ভুয়া ই-মেইলে দাবি করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র সরকার গুগলকে একটি আইনি সমন পাঠিয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে-সব জিমেইল ব্যবহারকারীর গুগল ফটো, গুগল ম্যাপসহ সব তথ্য সরকারকে দিতে হবে। ই-মেইলে ব্যবহারকারীর গুগল অ্যাকাউন্ট নম্বর ও একটি ‘সাহাযতা রেফারেন্স নম্বর’ও দেওয়া থাকে, যা পুরো বার্তাটিকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে।
কেন এটা ভয়াবহ?
এ ধরনের ই-মেইল সরাসরি কোনো অভিযোগ না করেও ব্যবহারকারীদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। ফলে তারা নিজের অজান্তেই প্রতারকের হাতে তুলে দিচ্ছেন নিজের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-যার মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে পুরো গুগল অ্যাকাউন্ট!
কীভাবে নিজেকে রক্ষা করবেন?
গুগল ইতোমধ্যে এ ধরনের সাইবার হামলা ঠেকাতে নতুন নিরাপত্তাব্যবস্থা চালু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীদেরকে নিচের কিছু পদক্ষেপ মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে:
>> দুই স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা (2FA) চালু করুন
>> পাসকি (Passkey) ব্যবহার শুরু করুন
>> অচেনা বা সন্দেহজনক ই-মেইল এলে সঙ্গে সঙ্গে ক্লিক করবেন না
>> বার্তাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন-ভাষা ও বানানে ভুল থাকলে সেটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
>> প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা যাচাই করুন-এটা ‘google.com’ দিয়ে শেষ হচ্ছে কি না খেয়াল করুন
সাইবার নিরাপত্তা-বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
“হঠাৎ কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা ভয়ভীতি দেখানো বার্তা পেলে, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে তা যাচাই করা উচিত। সময় নিয়ে বার্তাটি পড়ুন। অনেক সময় প্রতারণার সূত্রপাত হয় তাড়াহুড়োর সিদ্ধান্ত থেকেই।”
প্রতিদিন নতুন নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে প্রতারণার কৌশলও আরও জটিল হচ্ছে। তাই নিরাপদ থাকতে হলে সচেতন থাকাটাই সবচেয়ে বড় সুরক্ষা। গুগল কখনোই হঠাৎ করে আপনাকে ব্যক্তিগত তথ্য পাঠাতে বলবে না। তাই সন্দেহ হলে যাচাই করুন, তারপরই সিদ্ধান্ত নিন। সূত্র: নিউজ১৮
কীভাবে প্রতারণা চলছে?
এই প্রতারণার শুরুটা হয় এক ভুয়া ই-মেইল দিয়ে। প্রথমে ব্যবহারকারীদের কাছে এমন একটি ই-মেইল পাঠানো হয়, যার ভাষা হুবহু গুগলের নিরাপত্তা সতর্কবার্তার মতো। অনেকেই সেটিকে সত্যি ধরে নিয়ে চিন্তা না করেই ই-মেইলে চাওয়া ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে দেন।
ভুয়া ই-মেইলে দাবি করা হয়, যুক্তরাষ্ট্র সরকার গুগলকে একটি আইনি সমন পাঠিয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে-সব জিমেইল ব্যবহারকারীর গুগল ফটো, গুগল ম্যাপসহ সব তথ্য সরকারকে দিতে হবে। ই-মেইলে ব্যবহারকারীর গুগল অ্যাকাউন্ট নম্বর ও একটি ‘সাহাযতা রেফারেন্স নম্বর’ও দেওয়া থাকে, যা পুরো বার্তাটিকে বিশ্বাসযোগ্য করে তোলে।
কেন এটা ভয়াবহ?
এ ধরনের ই-মেইল সরাসরি কোনো অভিযোগ না করেও ব্যবহারকারীদের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। ফলে তারা নিজের অজান্তেই প্রতারকের হাতে তুলে দিচ্ছেন নিজের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য-যার মাধ্যমে চুরি হয়ে যেতে পারে পুরো গুগল অ্যাকাউন্ট!
কীভাবে নিজেকে রক্ষা করবেন?
গুগল ইতোমধ্যে এ ধরনের সাইবার হামলা ঠেকাতে নতুন নিরাপত্তাব্যবস্থা চালু করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীদেরকে নিচের কিছু পদক্ষেপ মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে:
>> দুই স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা (2FA) চালু করুন
>> পাসকি (Passkey) ব্যবহার শুরু করুন
>> অচেনা বা সন্দেহজনক ই-মেইল এলে সঙ্গে সঙ্গে ক্লিক করবেন না
>> বার্তাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন-ভাষা ও বানানে ভুল থাকলে সেটি ভুয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
>> প্রেরকের ই-মেইল ঠিকানা যাচাই করুন-এটা ‘google.com’ দিয়ে শেষ হচ্ছে কি না খেয়াল করুন
সাইবার নিরাপত্তা-বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ
“হঠাৎ কোনো গুরুত্বপূর্ণ বা ভয়ভীতি দেখানো বার্তা পেলে, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিক্রিয়া না দেখিয়ে তা যাচাই করা উচিত। সময় নিয়ে বার্তাটি পড়ুন। অনেক সময় প্রতারণার সূত্রপাত হয় তাড়াহুড়োর সিদ্ধান্ত থেকেই।”
প্রতিদিন নতুন নতুন প্রযুক্তির আবির্ভাবের সঙ্গে সঙ্গে প্রতারণার কৌশলও আরও জটিল হচ্ছে। তাই নিরাপদ থাকতে হলে সচেতন থাকাটাই সবচেয়ে বড় সুরক্ষা। গুগল কখনোই হঠাৎ করে আপনাকে ব্যক্তিগত তথ্য পাঠাতে বলবে না। তাই সন্দেহ হলে যাচাই করুন, তারপরই সিদ্ধান্ত নিন। সূত্র: নিউজ১৮
